কোপ্রোপার্টি লিমিটেড

স্বপ্নের বাড়ি, একসাথে গড়ি

২ কোটি মানুষের ঢাকা শহরে প্রায় প্রতিটি মানুষ ঢাকায় নিজের জমিতে একটি বাড়ি করার স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু বর্তমান সময়ে এই শহরে জমি অথবা ফ্লাট ক্রয় করা অধিকাংশ মানুষের পক্ষেই কষ্টসাধ্য।সেই সকল মানুষের স্বাধ এবং সাধ্যের মেল বন্ধন তৈরির উদ্দ্যেশে ” স্বপ্নের বাড়ি একসাথে গড়ি” এই স্লোগান ধারন করে কাজ করছে কোপ্রপারটি লিমিটেড

coPROPERTY

কোপ্রোপার্টি লিমিটেড কিভাবে কাজ করে?

কোপ্রোপার্টি লিমিটেড প্রথমেই নিজস্ব অভিজ্ঞ আইনজীবী দ্বারা কাগজপত্র যাচাই বাছাই এর মাধ্যমে একটি নিষ্কণ্টক জমি নির্বাচন করে। তারপর BUET এর আর্কিটেক্ট এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা সম্ভাব্যতা যাচাই করে সেই জমিতে কত তলা এবং কতগুলো ফ্লাট নির্মান সম্ভব তা নিশ্চিত হবে।

অতপর প্রতিটি ফ্লাটকে এক একটি শেয়ার হিসেবে বিবেচনা করে ফ্ল্যাট অনুপাতে জমির শেয়ার বিক্রি করা হয়। শেয়ার মূল্য পরিশোধের মাধ্যমে সকল শেয়ার হোল্ডার একত্রে একটি নিষ্কণ্টক জমির মালিকানা লাভ করবেন। জমি রেজিষ্ট্রি সম্পন্নের পর সর্বপ্রথম শেয়ার হোল্ডারগণের মধ্য থেকে একটি প্রতিনিধি দল গঠন কর হবে।যারা কোপ্রোপার্টি টিমের সাথে এক হয়ে সকল ধরণের বাড়ি নির্মাণ বিষয়ক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।

তারপর প্রত্যেক শেয়ার হোল্ডার ধাপে ধাপে কিস্তির মাধ্যমে  নির্মাণ খরচ প্রদান করে ৩৬ থকে ৪০ মাসের মধ্যে প্রত্যেকে জমি সহ ফ্লাটের মালিক হবেন। আরজমি ক্রয় থেকে শুরু করে ফ্লাটের চাবি হস্তান্তর পর্যন্ত সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা করে কোপ্রোপার্টি লিমিটেড। ডিজাইন থেকে শুরু করে প্রজেক্ট পরিচালনার প্রতিটি স্তরে BUET এর অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ারদের দ্বারা প্রতিটি কাজ সম্পন্ন করা হয় বলে শেয়ার হোল্ডারগন থাকেন নিশ্চিন্ত এবং ঝুঁকি মুক্ত। এই উদ্ভাবনী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রচলিত বাজার মূল্যের অর্ধেকেরও কম খরচে প্রত্যেক শেয়ার হোল্ডার ধাপে ধাপে কিস্তি পরিশোধের মাধ্যমে হয়ে উঠবেন জমি সহ ফ্লাটের গর্বিত মালিক। আর এই সবগুলো কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করার বিনিময়ে কোপ্রোপার্টি লিমিটেট একটি নির্দিষ্ট সার্ভিস চার্জ গ্রহন করে থাকেন।

কেন আমরা ম্যাক্সওয়েল ওয়েস্টার্ন সিটি-কে বেছে নিয়েছি?

রাজধানী ঢাকাকে আধুনিক ও বাসযোগ্য নগর হিসেবে গড়ে তুলতে ২০ বছর (২০১৬-২০৩৫) সাল মেয়াদি ডিটেইলস এরিয়া প্লান (DAP) গেজেট প্রকাশ করেছে সরকার।ড্যাপের এই নতুন পরিক্লপনায় ঢাকার সাথে যুক্ত হচ্ছে ঢাকার পাশের ৩ জেলা- নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও কেরানীগঞ্জের কিছু এলাকা।  এই ৩টি এলাকার মধ্যে ঢাকা থেকে সব থেকে কাছে মোহাম্মদপুর থেকে মাত্র ৪.৫ কিলোমিটার দূরে রাজধানীর উপকন্ঠে ম্যাক্সওয়েল ওয়েস্টার্ন সিটি এর অবস্থান। ম্যাক্সওয়েল ওয়েস্টার্ন সিটিকে বেছে নেয়ার আরও কিছু কারণ জেনে নেই।

৬০০ বিঘা জমিতে গড়ে উঠেছে সুপরিকল্পিত আবাসন প্রকল্প ম্যাক্সওয়েল ওয়েস্টার্ন সিটি। প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে ২০, ৪০, ৫০, এবং ৮০ ফিট প্রসস্থ রাস্তা। রয়েছে স্কুল , কলেজ, মসজিদ মন্দির, হাসপাতাল, শপিংমল বাচ্চাদের খেলার মাঠ সহ সকল আধুনিক নাগরিক সুযোগ সুবিধা।

প্রকল্পের গা ঘেঁষেই তৈরি হচ্ছে ঢাকা আরিচা মহাসড়ক এবং ঢাকা মাওয়া মহাসড়কের মাঝে ২৫০ ফুট ওয়েস্টার্ন বাইপাস সড়ক।

কেরানীগঞ্জ মডেলটাউন নামে একটি সরকারি আবাসন প্রকল্প বাস্তবায়োনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে যার অবস্থান ম্যাক্সওয়েল সিটির ঠিক পাশেই। এছাড়াও এই প্রকল্পের আশেপাশে রয়েছে প্রায় ৪০ টি সরকারি বেসরকারি আবাসন প্রকল্প।

ঘাটারচর এলাকায় ২১ একর জমির উপর শেখ রাসেল ওয়াটার বেইসড বিনোদন পার্ক নামে একটি বিনোদন কেন্দ্র নির্মাণ করছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ(রাজউক) । যা ম্যাক্সওয়েল সিটি থেকে মাত্র দুই কিলোমিটার দূরে।

ঢাকার উপর গাড়ির চাপ কমাতে ৮ লেনের আউটার রিংরোড বাস্তবায়নের কাজ শুরু করেছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ)। যার প্রথম পর্বে সাভারের হেমায়েতপুর থেকে কেরনীগঞ্জের মদনপুর পর্যন্ত ৪৮ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ হচ্ছে। যা পদ্মাসেতুর সাথে কেরণীগঞ্জ এর সংযোগ স্থাপন করবে।

ঢাকা শহরের গন পরিবহনের শৃংখলা ফেরাতে দূরপাল্লার বাস গুয়লোর জন্য কেরানীগঞ্জ সিটিবাস টার্মিনাল নির্মাণ করা হচ্ছে। যা ম্যক্সওয়েল ওয়েস্টার্ণ সিটি থেকে মাত্র ১.৫ কিলোমিতার দূরে। এখনি ঘাটারচর থেকে ঢাকা নগর পরিবহন, পরিস্থান, প্রজাপতি বাস ঢাকার সকল রুটে চলাচল করে।

কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়ায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বতুন নতুন ক্যাম্পাস স্থাপনের কাজ শুরু করেছে সরকার। এছাড়াঅ আরও কিছু বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় তাদের স্থায়ী ক্যাম্পাস কেরানীগঞ্জে স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। 

ম্যাক্সওয়েল ওয়েস্টার্ন সিটির ৫ কিলোমিটারের মধ্যে রয়েছে র‍্যাব-২ ও পশ্চিমাঞ্চল পুলিশ ব্যাটেলিয়নের কার্যালয়। এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তর কবরস্থান এবং প্রস্তাবিত পপুলার মেডিকেল কলেজ হাতপাতাল।

ম্যাক্সওয়েল ওয়েস্টার্ন সিটির অবস্থান